For Support? Call Us: +8809638-230230
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত খ্যাত পর্যটন নগরী কক্সবাজারের জনপ্রিয় এবং সেরা ১০ দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো আপনাদের।
হিমছড়ি পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইনানী সমুদ্র সৈকত , যার প্রধান আকর্ষণ হল প্রবাল প্রাচীর। দেখতে অনেকটা সেন্ট মার্টিনের মতো। তবে কক্সবাজারের অন্যান্য সমুদ্র সৈকতের মত ইনানী সমুদ্র সৈকতে তেমন বড় ঢেউ নেই। আপনার কক্সবাজার ভ্রমণকে আরামদায়ক করতে, আপনার পাশে থাকছে ট্রাভেল ভেলা।
বিমান যোগে কক্সবাজার ভ্রমণে যেতে চাইলে বিমান টিকেট বুকিং সহ নানা সুযোগ সুবিধা থাকছে ট্রাভেল ভেলায়। চাইলে ঘরে বসেই অনলাইনে এয়ার টিকেট বুকিং দিতে পারবেন আমাদের মাধ্যমে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় 12 কিলোমিটার দক্ষিণে হিমছড়ি পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত । হিমছড়ির পাহাড়ি সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষনের মূল কেন্দ্রবিন্দু।
চকরিয়া থানা থেকে ১০ কিলোমিটার এবং কক্সবাজার শহর থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে এই সাফারি পার্কটি । প্রথমে এটি হরিণের প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে চালু হলেও পরবর্তীতে এতে নানা প্রজাতির পশু পাখি রাখা হয়। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীদের অভয়ারন্য এটি।
কক্সবাজারে অবস্থিত রিসোর্টগুলোর মধ্যে মারমেইড অত্যন্ত জনপ্রিয় ও দৃষ্টিনন্দন একটি রিসোর্ট। এর আকর্ষণীয় দিক হলো,এটি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি। বাশ এবং ছনের তৈরি ছোট বড় কুঠির এবং গাছপালা দ্বারা এক প্রাকৃতিক দৃশ্য সকলের নজর কাড়ে। মারমেইড সহ কএক্সবাজারের যেকোনো হোটেল বা রিসোর্ট বুকিং দিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সেন্টমার্টিন অন্যতম। ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তন বিশিষ্ট বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ এটি, যা দেশের সর্ব দক্ষিনে অবস্থিত। সেন্টমার্টিনে রয়েছে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা। সেন্ট মার্টিনের রাতের সৌন্দর্য সত্যিই অপরূপ। স্থানীয় ভাষায় দ্বিপটিকে নারিকেল জিঞ্জিরাও বলা হয়। সেন্টমার্টিনে রাত্রিযাপন করতে বিভিন্ন হোটেল বুকিং দিতে আপনাকে সাহায্য করবে Travel Vela।
রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড একটি ফিশ মিউজিয়াম এবং একুরিয়াম, এটি অবস্থিত কক্সবাজার শহরে ঝাউ তলায়। এখানে রয়েছে শত শত সামুদ্রিক মাছের সমাহার। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এই জায়গাটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কক্সবাজার ভ্রমণে গেলে একবার ঘুরে আসতে পারেন এই ফিস ওয়ার্ল্ড এ।
সেন্টমার্টিন থেকে সামান্য কিছু দূরে ছেঁড়া দ্বীপ অবস্থিত। সেন্ট মার্টিন থেকে স্পিডবোর্ড ও নৌকা সাহায্যে এই দ্বীপে যেতে হয়। পাথর আর সমুদ্রের নীল পানির মিলনে এর সৌন্দর্য বেড়ে যায় বহুগুণে।
মহেশখালী কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্য অন্যতম। বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালীও কক্সবাজারে অবস্থিত। কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী উপজেলায় এর অবস্থান। ১৫৫৯ সালে একটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসের ফলে এই দ্বীপের সৃষ্টি হয়। মহেশখালী দ্বীপে রয়েছে কিছু বৌদ্ধ বিহার, জলবান ও নানা প্রজাতির পশু পাখি। এতে আছে আদিনাথ মন্দির, রাখাইনপাড়া স্বর্ণমন্দির। তাছাড়া সবুজে ভরা ঝাউ বাগান ও চরপাড়া বীচ এর জন্য এটি বিখ্যাত।
ভ্রমণপিপাসুদের জন্য অন্যতম একটি গন্তব্য হলো সোনাদিয়া দ্বীপ। সাগর পাড়ে লাল কাঁকড়ার বিচরণ এই দ্বীপের অন্যতম আকর্ষণ। কক্সবাজার থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে এই দ্বীপের অবস্থান।
সোনাদিয়া দ্বীপের তিন দিক জুড়ে আছে সমুদ্র সৈকত, আছে জীব বৈচিত্রের পরিপূর্ণ জলবান, ছোট বড় খাল সহ নানা দর্শনীয় স্থান।
কক্সবাজার জেলার অন্তর্ভুক্ত রামু উপজেলাটি বৌদ্ধদের মন্দির, রাবার বাগান ও হিমছড়ির জন্য বিখ্যাত। কক্সবাজার থেকে রামু ২৫ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। রামুতে প্রায় ৩৫ টি বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে। রামুর উত্তর মিঠাছড়িতে পাহাড় চূড়ায় রয়েছে গৌতম বুদ্ধের ১০০ ফুট লম্বা সিংহশয্যা মূর্তি। এর ২ কিলোমিটার অদূরেই কেন্দ্রীয় সীমা বিহার নতুন করে নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: কক্সবাজার ভ্রমণে যাওয়ার উপযুক্ত সময় হলো অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। এই সময় আবহাওয়া মনোরম থাকে এবং বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কম থাকে।
উত্তর: কক্সবাজার ভ্রমণের জন্য সাধারণত ২ থেকে ৪ দিন সময় লাগে।
উত্তর: কক্সবাজার ভ্রমণের খরচ আপনার থাকা-খাওয়া, ভ্রমণ, কেনাকাটা ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। তবে, সাধারণত একজন ব্যক্তির জন্য কক্সবাজার ভ্রমণে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ হয়।
উত্তর: কক্সবাজারে থাকার জন্য অনেক ভালো মানের হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। আপনার বাজেট ও পছন্দ অনুযায়ী হোটেল বা রিসোর্ট বেছে নিতে পারেন।
উত্তর: কক্সবাজার যাওয়ার জন্য আপনি বিমান, ট্রেন, বাসে করে যেতে পারেন। তবে, বিমানে করে কক্সবাজার যাওয়া সবচেয়ে ভালো। এতে করে আপনি কম সময়ে ও আরাম করে কক্সবাজার পৌঁছাতে পারবেন। তবে কম খরচে যেতে চাইলে ট্রেন সবচেয়ে ভালো
Feel free to call us to plan a perfect holiday for you!